ছবির মতোই সুন্দর ছিল আমার গ্রামটা...

বর্ষা মৌসুমে নৌকা ছাড়া চলাচলের কোন উপায় থাকতোনা। যেন মহসড়কের পাশে বিচ্ছিন্ন ছোটএকটা দ্বীপ।

সমস্যা যত বড়ই হোক, আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে

আমরা অবশ্যই পারব৷ সমস্যা যত বড়ই হোক না কেন, আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, নতুন কিছু উদ্ভাবন করতে অনুপ্রেরণা জোগায়৷ কিন্তু সমস্যাকে নিজের চোখে না দেখলে শুধু আশা দিয়ে সমস্যা সমাধান করা যায় না৷

ঘুরে আসুন নারায়ণগঞ্জের সব দর্শনীয় স্থানে

অপরূপ সৌন্দর্যে ভরপুর আমাদের বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেকটি জেলায়ই রয়েছে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান। যা আমাদের দেশকে করেছে আরো সমৃদ্ধ। শত বছর ধরে লাখো পর্যটককে করেছে আকৃষ্ট।

মানবসেবাই সর্বোত্তম ধর্ম: ফাদার তেরেসা

অসহায়, দুস্থ মানুষের সহায়তাই তার ধ্যান-জ্ঞান।সহিংসতার বিপরীতে তিনি অসহায়ের ত্রানকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন।তিনি পাকিস্তানের আবদুল সাত্তার ইদি।অসম্ভব মানবসেবার কারনে ৮৪ বছর বয়সী এই ব্যক্তি তার দেশে ফাদার তেরেসা নামেই বেশি পরিচিত।

‘মানসিক প্রশান্তির জন্য সাইকেল’

যাত্রা পথে পরিবহন নিয়ে দুশ্চিন্তা আর ভোগান্তি থেকে রেহাই পেতে বিকল্প হলো একটা বাই সাইকেল। তাছাড়া ইদানিং স্বাস্থ্যটার দিকেও মনে হচ্ছে একটু যত্ন নেয়া দরকার।

শনিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৭

কেমন আছে ইসলামিক ইরানের ইহুদীরা ?

পৃথিবীর প্রাচীন কাল থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত বৃহৎ সভ্যতাগুলোর মধ্যে অন্যতম ইরান। দেশটির জনগণ জাতিগত ও ভাষাগতভাবে বিচিত্র হলেও এরা প্রায় সবাই মুসলিম। শত শত বছর ধরে এ অঞ্চলটি মুসলিম শিয়া মতাবলম্বীদের কেন্দ্র। ইরানের প্রায় ৯৩% মুসলিম শিয়া ধর্মাবলম্বী এবং এদের প্রায় সবাই জাফরি শিয়া মতবাদে বিশ্বাসী। তবে ইরানের বেশিরভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মের অনুসারী হলেও সেখানে খ্রিস্টান, ইহুদীসহ অন্যান্য ধর্মের মানুষের বসবাসও রয়েছে স্বল্প পরিমানে। 

 ইরানের প্রায় পৌনে ৮ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় ২০  হাজারেরও বেশি ইহুদী জনগোষ্ঠী রয়েছে। 

১৯৭৯ সালের বিপ্লবের পর থেকে ইরানে ইসলামি প্রজাতন্ত্র চালু রয়েছে। সেই সুত্রে স্বাভাবিকভাবেই সাধারনের মনে প্রশ্ন সেখানে বসবাসরত অন্য ধর্মাবলম্বীরা কেমন আছে? বিশেষ করে ইহুদী জনগোষ্ঠী। তার কারন মধ্যপ্রাচ্য সংকট নিয়ে অভিযোগের তীর সব সময় ইহুদীবাদি ইসরাইলের দিকেই। তাছাড়া বিশ্বে শান্তি, স্বস্তি ও মানবতার জন্য ইসরাঈলকে বিসফোড়া মনে করা হয়। তাই এসবের বিরুদ্ধে সোচ্চার  ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানে বসবাসরত ইহুদীরা কেমন আছে? তারই চিত্র  তুলে ধরেছেন জার্মান ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম ডয়চে ভেলের  সাংবাদিক থেরেসা ট্রপার। 

প্রতিবেদনের ভাষ্যমতে, ইসরাঈলের পরে বিশ্বের অন্যান্য যে কোন দেশের তুলনায় ভালো আছেন ইরানের ইহুদীরা। সেখানে ইহুদীরা যেমন স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন করতে পারেন, ঠিক তেমনি ব্যাবসা বাণিজ্য, শিক্ষা সংস্কৃতি এমনকি রাজনৈতিক কর্মকান্ডেও যুক্ত হতে পারে। ইরান ইসলামিক প্রজাতন্ত্র হলেও দেশটির সংসদে রয়েছে সংখ্যালঘু ইহুদীদের প্রতিনিধি সংসদ সদস্যও। 
সাক্ষাতকারে তেহরানের ইহুদি সম্প্রদায়ের পরিচালক ও সংসদ সদস্য সিয়ামাক মোরসাদেঘ বলেন, মানুষ যা ভাবে তার চেয়ে অনেক ভালো আছেন ইরানের ইহুদীরা। সেখানে সংখ্যালঘু হিসেবে আমাদের স্বীকৃতি আছে৷ তাই আমরা স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন করতে পারি৷ তেহরানে ২০টির বেশি সিনাগগ বা ধর্মীয় উপসনালয় আছে।  
সাধারণভাবে বললে, ইরানে ইহুদিদের অবস্থা সমসময় ইউরোপের চেয়ে ভালো। 


সিয়ামাক মোরসাদেঘ বলেন, এখানে ইহুদি আর মুসলমানরা একে অপরকে সম্মান করে। মুসলমানদের সঙ্গে আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ক আছে। তিনি বলেন, যে হাসপাতালের ডাক্তার আমি সেটি ইহুদি পরিচালিত হলেও সেখানকার কর্মকর্তা-কর্মচারী ও রোগীদের ৯৫ শতাংশই মুসলমান৷
তবে কিছু পার্থক্য রয়েছে, যেমন এই দুই ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে বিয়ে হওয়ার হার খুবই কম। ইরানে আইন অনুযায়ী ইহুদিরা  চাইলে বিচারক হতে পারেনা, সেনাবাহিনীতে কর্মকর্তা পর্যায়ে চাকরি করার সুযোগ নেই, তবে সৈনিক পর্যায়ে চাকরি করতে পারে। 
ইরানের আইনে ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো ধরণের যোগাযোগ রাখা নিষিদ্ধ।
ইহুদী হলেও ইসরাঈলের আগ্রাসী নীতির সমালোক অনেক ইহুদী। সিয়ামাক বলেন, ইসরায়েলে যাওয়ার কোন ইচ্ছা আমার নেই। কারণ, আমি মনে করি, ইহুদিরা অন্যদের চেয়ে আলাদা, এই চিন্তাধারা থেকে ইহুদিদের শুধু বিশ্বের একটা জায়গায় বাস করতে হবে – এমন ভাবনার সঙ্গে আমি একমত নই। কারণ আমি মনে করি আমরা সবাই সমান৷
ধর্মীয় শিক্ষা বলে, আমরা যে দেশে বাস করি সেই দেশের আইন মেনে চলতে হবে। বিশ্বে অনেক ইহুদি আছেন যাঁরা ইসরায়েলি সরকার ও সেনাবাহিনীর আচরণের কঠোর সমালোচক৷ ইহুদি হিসেবে আমাদের ধর্মগ্রন্থ ‘তাওরাত' ও ‘তালমুদ' মেনে চলতে হয়৷ অন্য দেশ দখল করা ও নিরীহ মানুষ হত্যা করা মোজেসের (ইহুদিদের নবি) শিক্ষা নয়।  ইহুদি হিসেবে আমরা ইসরায়েলের আচরণ সমর্থন করতে পারি না, এটা ধর্মীয় নয়, রাজনৈতির ‘মুভমেন্ট'।  ব্যক্তিগতভাবে আমার মনে হয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণহত্যার শিকার হওয়ায়, ইহুদিদের উচিত ফিলিস্তিনিদের প্রতি আরও সহানুভূতিশীল হওয়া।

সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০১৭

চন্দ্র গ্রহন: কতিপয় ভুল ধারনা ও আমাদের করনীয়


রাত ১০ টার কিছু পরে অফিস শেষে বাসার পথে পা বাড়িয়েই এক সুহৃদ কে ফোন করলাম। উদ্দেশ্য কর্মক্লান্তি দূর করে একটু খোস গল্প করে চনমনে হয়ে বাসায় ফেরা। ফোন ধরেই অপর প্রান্ত থেকে উদ্বেগের স্বরে প্রশ্ন, আমি কোথায়? রাস্তায়।  জানাতেই আরো তটস্থ হয়ে জানালো আজ চঁন্দ্র গ্রহন। তাই বেশিক্ষন বাইরে থাকা যাবেনা, রাত ১ টার আগে খাবার খাওয়া যাবেনা..ইত্যাদি আরও কিছু বিধি নিষেধ।  আমি বরাবরই কোন সংস্কারে বিশ্বাস করিনা। এতো বিধি নিষেধের কথা শুনে হাসতে হাসতেই আকাশের দিকে চেয়েতো অবাক।
কী সুন্দর চাঁদ ফুটেছে আকাশের বুকে। অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় অধিক উজ্জল। যেনো একটা মস্ত ফ্লাড লাইট। আসলে ইট পাথর আর কংক্রিটের শহর ঢাকার এই বহুতল ভবনের জঙ্গলে থেকে কখনো আকাশে বিশালতা দেখারও ফুসরত হয়না কখনো, আবার সময় মিললেও কোনটা চাঁদ আর কোনটা সোডিয়াম লাইট পার্থ্যক্য অনুমান করা কঠিন হয়ে দাড়ায়।
আমার নিজের ফোনে তোলা চাঁদ
যাই হোক সুহৃদের এমন শক্ত  বিশ্বাস ও অনুশাষন আমাকেও আরো বেশি উৎসুক করে তোললো চন্দ্রগ্রহন সম্পর্কে। বাসায় ফিরে নেট ঘেটে দেখলাম সত্যি ভয়াবহ ব্যাপার। পক্ষে বিপক্ষে নানা ধরনের আলোচনা প্রচলিত আছে সমাজে।  তাই ভাবলাম বিষয়টি নিয়ে একটা নিরপেক্ষ বিশ্লেষন করা যায়। তারই সংক্ষেপ তুলে ধরলাম আমার পাঠকদের জন্য।

 কী হচ্ছে আজ...?
সোমবার মধ্যরাতে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ ঘটে। ৯.৪৮ মিনিট থেকে রাত ২ টা পর্যন্ত দেখা যায় এ মহাজাগতিক দৃশ্য। একরেখায় এসে দাঁড়িয়েছে পৃথিবী, চাঁদ আর সূর্য।

মুলত কক্ষপথ পরিভ্রমণের একপর্যায়ে চাঁদ পৃথিবীকে মাঝখানে রেখে সূর্যের সঙ্গে এক সমতলে এবং এক সরলরেখায় চলে এলে সূর্যের আলো পৃথিবীতে বাধা পড়ে চাঁদে পৌঁছতে পারে না। তখনই ঘটে থাকে চন্দ্রগ্রহণ। অর্থাৎ উজ্জল চাদ তার সমস্ত আলো হারিয়ে অন্ধকারে নিমজ্জিত করবে পৃথীবিকে।
সূর্য বা চন্দ্র যে কোনো গ্রহণ থেকে পৃথিবী, সূর্য এবং চাঁদকে একই সরলরেখায় আসতে হয়, এবং এ সরলরৈখিক অবস্থান একটি চন্দ্র মাসে দুবার হয়। তাই সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ জোড়ায় জোড়ায় হয়। একটি চন্দ্রগ্রহণের স্থায়িত্বকাল নির্ভর করে চাঁদের পৃথিবীর ছায়ার প্রদক্ষিণকালের ওপর, এটি কয়েক ঘণ্টা জুড়েও হতে পারে। যদি চাঁদ পৃথিবীর ছায়ার কার্নিশ দিয়ে প্রদক্ষিণ করে তাহলে তাকে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ বলে কিন্তু চাঁদ যদি পৃথিবীর ছায়া ঢাকা সম্পূর্ণ অংশ দিয়ে প্রদক্ষিণ করে তাহলে তাকে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ বলে।
২০১৭ সালে হলো আংশিক চন্দ্র গ্রহন
বিজ্ঞান কী বলে??
আধুনিক সৌর বিজ্ঞানীদের মতে, মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহ দু'টির কক্ষপথের মধ্যবলয়ে রয়েছে এস্টিরয়েড (Asteroid), মিটিওরিট (Meteorite) ও উল্কাপিন্ড প্রভৃতি ভাসমান পাথরের এক সুবিশাল বেল্ট, এগুলোকে এককথায় গ্রহানুপুঞ্জ বলা হয়। গ্রহানুপুঞ্জের এই বেল্ট (Belt) আবিষ্কৃত হয় ১৮০১ সালে। এক একটা ঝুলন্ত পাথরের ব্যাস ১২০ মাইল থেকে ৪৫০ মাইল। বিজ্ঞানীরা পাথরের এই ঝুলন্ত বেল্ট নিয়ে শঙ্কিত। কখন যেনো এ বেল্ট থেকে কোন পাথর নিক্ষিপ্ত হয়ে পৃথিবীর বুকে আঘাত হানে, যা পৃথিবীর জন্য ধ্বংসের কারণ হয় কিনা?

গ্রহানুপুঞ্জের পাথর খন্ডগুলোর মাঝে সংঘর্ষের ফলে অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাথরখন্ড প্রতিনিয়তই পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসে। কিন্তু সেগুলো পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে এসে জ্বলে ভস্ম হয়ে যায়।
কিন্তু বৃহদাকার পাথরখন্ডগুলো যদি পৃথিবীতে আঘাত করে তাহলে কি হবে? প্রায় ৬৫ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে এমনই একটি পাথর আঘাত হেনেছিল। এতে ডাইনোসরসহ পৃথিবীর তাবৎ উদ্ভিদ লতা গুল্ম সব ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। উত্তর আরিজন (Arizon) এ যে উল্কাপিন্ড এসে পরেছিল তার কারণে পৃথিবীতে যে গর্ত হয়েছিল তার গভীরতা ৬০০ ফুট এবং প্রস্থ ৩৮০০ ফুট।
বিজ্ঞানীরা বলেন, সূর্য অথবা চন্দ্রগ্রহণের সময় ঝুলন্ত পাথরগুলো পৃথিবীতে ছুটে এসে আঘাত হানার আশংকা বেশী থাকে। কারণ হচ্ছে,এসময় সূর্য,চন্দ্র ও পৃথিবী একই সমান্তরালে,একই অক্ষ বরাবর থাকে।
ফলে তিনটির মধ্যাকর্ষণ শক্তি একত্রিত হয়ে ত্রিশক্তিতে রুপান্ত্রিত হয়। এমনি মুহূর্তে যদি কোন পাথর বেল্ট থেকে নিক্ষিপ্ত হয় তখন এই ত্রিশক্তির আকর্ষণের ফলে সেই পাথর প্রচন্ড শক্তিতে, প্রবল বেগে পৃথিবীর দিকে আসবে, এ প্রচন্ড শক্তি নিয়ে আসা পাথরটিকে প্রতিহত করা তখন পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের পক্ষে অসম্ভব হয়ে দাড়াবে। ফলে পৃথিবীর একমাত্র পরিণতি হবে ধ্বংস।

কতিপয় কুসংস্কার
চন্দ্র গ্রহন ও সূর্য গ্রহেনর সময় বিধি নিষেধ নিয়ে সমাজে নানা ধারনা প্রচলিত আছে। এসময় গর্ববতী মহিলাদের বাইরে না বেরুনো, গ্রহনের আগের রান্না করা খাবার গ্রহন চলাকালীন সময় না খাওয়া, না শোয়া বা ঘুমানোসহ অনেক কুসংস্কার প্রচলিত আছে। আদতে আধুনিক বিজ্ঞান বলে এসব ধারনার কোন ভিত্তি নেই। এটি প্রকৃতির অমোঘ নিয়মের স্বাভাবিক ঘটনা। জোয়ার-ভাঁটার পরিবর্তন ছাড়া এর অন্য কোন প্রভাব নেই।

সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ সম্পর্কে ইসলাম কি বলে??

অধিকাংশ সময়েই আমাদের দেশের মানুষেরা অত্যন্ত আনন্দ আর কৌতুহল নিয়ে সূর্যগ্রহন এবং চন্দ্রগ্রহন প্রত্যক্ষ করে থাকে। সূর্য ও চন্দ্র যখন গ্রহনের সময় হয় তখন আমাদের প্রিয় নবী (সা.) এর চেহারা ভয়ে বিবর্ণ হয়ে যেত। তখন তিনি সাহাবীদের নিয়ে জামাতে নামাজ পড়তেন। কান্নাকাটি করতেন। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতেন।
আরবীতে সূর্যগ্রহণকে 'কুসূফ' বলা হয়। আর সূর্যগ্রহণের নামাজকে 'নামাজে কুসূফ' বলা হয়। দশম হিজরীতে যখন পবিত্র মদীনায় সূর্যগ্রহণ হয়, ঘোষণা দিয়ে লোকদেরকে নামাজের জন্য সমবেত করেছিলেন। তারপর সম্ভবত তার জীবনের সর্বাদিক দীর্ঘ নামাজের জামাতের ইমামতি করেছিলেনন। সেই নামাজের কিয়াম, রুকু, সিজদাহ মোটকথা, প্রত্যেকটি রুকন সাধারণ অভ্যাসের চেয়ে অনেক দীর্ঘ ছিল।

বিভিন্ন আলেমরাও তাই, এ সময় বেশি বেশি করে নফল নামাজ পড়া, কোরআন তেলাওয়াত করা, দান সদকা করা এবং মিসকিনকে খাওয়ানোতে উৎসাহিত করেছেন