১৯ দলীয় জোট নেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, উপজেলা
নির্বাচন শেষ হলে দ্রুত আন্দোলন শুরু হবে। ওই আন্দোলনে সরকারের পতন হবে।
এজন্য আপনাদেরকে প্রস্তুত থাকতে হবে।
শনিবার বিকালে রাজবাড়ীর ঐতিহাসিক রেলওয়ে ময়দানে ১৯দলীয় জোট আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ জবরদস্তির মাধ্যমে নির্বাচন করেছে। এটা কোনো নির্বাচন হয়নি। জনগণ ওই নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে যায়নি। কারণ, জনগণ নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়।
তিনি বলেন, এ সরকার অন্যায়ভাবে ক্ষমতায় এসেছে। এটা অবৈধ জবর দখলকারী সরকার। এদেরকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে। আর এর জন্য আন্দোলনের বিকল্প নেই।
আওয়ামী লীগ মানুষের ভালো চায় না উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, আওয়ামী লীগের হাতে রক্ত আর রক্ত। এরা রক্ত পিপাসু দল। এদের হাতে ৫৭জন সেনা অফিসারসহ ৭৪জন বিডিআরের রক্ত লেগে আছে। শাপলা চত্ত্বরে এতিম ও আলেমদের খুনের রক্ত এদের হাতে লেগে রয়েছে। এরা মানুষের ভাল করতে জানেনা। জানে শুধু মানুষ খুন করতে।
দেশকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী লীগকে সরাতে হবে উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, দেশকে স্বাধীন- সার্বভৌম রাখতে হবে। আমরা দেশের মানুষের জন্য স্বাধীনতা এনেছি।
খালেদা জিয়া বলেন, এরা ব্যাংকের টাকা, হলমার্ক, শেয়ার মার্কেটের টাকা লুট করছে। এটা লুট-পাটের সরকার। প্রতিনিয়ত দেশের টাকা লুট করছে। এরা কুইক রেন্টালের নামে কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছে। এদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে।
তিনি বলেন, সরকার আরেক দফা গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। এতে সব কিছুর দাম বেড়ে যাবে জনগণের গলা কেটে এই টাকা নেয়া হবে। এজন্য আপনাদের প্রতিবাদ করতে হবে।
আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। তারা দেশে একদলীয় বাকশালী শাসন কায়েম করতে চায়। এর আগেও তারা রক্ষী বাহিনী গঠন করে দেশের মানুষের উপর নির্যাতন চালিয়েছিল, হাজার হাজার বিরোধী নেতাকর্মীদের হত্যা করেছিল। এটা তাদের পুরনো চরিত্র। এখনও দেশে প্রতিনিয়ত মানুষ খুন-গুম হচ্ছে। বিদেশীরা এদেশের মানবাধিকার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
রাজবাড়ীর উন্নয়ন প্রসঙ্গে বেগম খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ গত পাঁচ বছর ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু রাজবাড়ীর কোন উন্নয়ন করেনি। পদ্মাসেতুর নামে লুটপাট চালিয়েছে। আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় এলে পদ্মা সেতু করা হবে। এছাড়াও রাজবাড়িতে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে।
কৃষি উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার কৃষকদের দিকে খেয়ালই করে না। আপনারা দেখেছেন রাস্তায় আলু ফেলে চাষীরা কিভাবে প্রতিবাদ করেছে। অথচ এই সরকার তাদের দিকে নজর দেয়ার সময় পায় না। তারা নিজেদেরকে নিয়ে ব্যস্ত। আমরা ক্ষমতায় গেলে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে সব ধরনের সহযোগিতা করবো। কৃষি উৎপাদন ব্যয় কমানো হবে। কৃষিতে ভর্তুকি দেয়া হবে।
ছাত্র ও যুবকদের উদ্দেশে খালেদা জিয়া বলেন, তোমাদেরকে জাগতে হবে। রক্ত দিয়ে আমরা এই দেশ স্বাধীন করেছি। সেই স্বাধীনতা রক্ষা করতে হবে। ক্যাম্পাসে লেখাপড়ার সুষ্ঠু পরিবেশ নাই। সেখানে নকলের রাজত্ব চলছে। আর ছাত্রলীগ প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে মানুষ মারছে। তিনি বলেন, আমরা ক্ষমতায় গেলে তরুণ ও যুবকদের জন্য কর্মসংস্থ্যানের ব্যবস্থা করব। যাতে তাদের ছাত্রলীগ যুবলীগের মতো সন্ত্রাস ও খুনোখুনি করতে না হয়।
দেশে মানুষের জান মালের কোন নিরাপত্তা নেই উল্লেখ করে বেগম খালেদা জিয়া বলেন, পুরো দেশেটাকে কারাগার বানানো হয়েছে। বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে মামলা করা হচ্ছে। দেশে চলছে গ্রেফতারের বাণিজ্য। দেশে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই। মানুষ নির্ভয়ে চলতে পারছে না। ঘর থেকে ধরে নিয়ে গুম করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আজকে আমাদের মা বোনরা পর্যন্ত নিরাপদে নেই। আমরা দেখেছি কিভাবে যৌথ বাহিনী তা-ব চালিয়েছে। মানুষকে নির্যাতন করে ঘরবাড়ি লুট করেছে। আমাদের কাছে সব নির্যাতনের তালিকা আছে। সময় মতো তা প্রকাশ করা হবে। তারা যদি জনগণের সরকার হতো তাহলে এভাবে নির্যাতন চালাতে পারতো না।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, সংসদে কেবল গালিগালাজ হচ্ছে। তথাকথিত সংসদে কোন বিরোধী দল নেই। এখানে শুধু বসে বসে জনগণের টাকা নষ্ট করা হচ্ছে। অবিলম্বে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে জনদাবি মেনে নিতে হবে। জনপ্রিয়তা থাকলে তা নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে প্রমাণ করুন।
সরকারের পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন উপজেলা নির্বাচনে কিভাবে সরকারি বাহিনী তা-ব চালিয়েছে। কিভাবে তারা ভোট কারচুপি করেছে। তবুও বিএনপি প্রার্থীরাই এগিয়ে আছে। আর নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে যে এদের কী হতো তা আল্লাহই ভালো জানেন।
বেগম খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগের চরিত্র বড়ই খারাপ। জনগণ নির্বাচন পত্যাখ্যান করেছে। বিশ্বও এ নির্বাচন গ্রহণ করেনি। ঠিক তখনি তারা সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছে। এসময় ঝিনাইদহের নির্যাতিত কৃষ্ণ গোপালের কথা তুলে ধরেন তিনি।
বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোন জায়গা নেই উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, এদেশে জঙ্গির স্থান নেই। কোন জেএমবি, আল-কায়েদার স্থান এ দেশে হবে না। দেশে জঙ্গিরা কিভাবে পালায় তার জবাব স্ব-ঘোষিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেই দিতে হবে। অন্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই সরকার এসব করে যাচ্ছে।
সমাবেশে বাধা দেয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকার মানুষকে এ সমাবেশে আসতে বাধা দিয়েছে। সমাবেশে আসতে পথে আটকে দিয়েছে। দেরিতে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে। এর মাধ্যমে সরকার দেখাতে চেয়েছিলো বিএনপির সমাবেশে মানুষের সমাগম কম। কিন্তু আপনারা সে বাধা উপেক্ষা করে তাদের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়েছেন।
দলগুছিয়ে সরকার পতনে আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, শীঘ্রই দল গুছিয়ে আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে। আপনাদেরকে এ জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এবাররের আন্দোলনে এই অবৈধ সরকারকে বিদায় নিতে হবে। আমাদের আন্দোলন সফল হবে ইনশাআল্লাহ।
(জাস্ট নিউজ/ এ এইচ/এমকেএম/১৭০০ঘ.)
শনিবার বিকালে রাজবাড়ীর ঐতিহাসিক রেলওয়ে ময়দানে ১৯দলীয় জোট আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ জবরদস্তির মাধ্যমে নির্বাচন করেছে। এটা কোনো নির্বাচন হয়নি। জনগণ ওই নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে যায়নি। কারণ, জনগণ নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়।
তিনি বলেন, এ সরকার অন্যায়ভাবে ক্ষমতায় এসেছে। এটা অবৈধ জবর দখলকারী সরকার। এদেরকে ক্ষমতা থেকে সরাতে হবে। আর এর জন্য আন্দোলনের বিকল্প নেই।
আওয়ামী লীগ মানুষের ভালো চায় না উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, আওয়ামী লীগের হাতে রক্ত আর রক্ত। এরা রক্ত পিপাসু দল। এদের হাতে ৫৭জন সেনা অফিসারসহ ৭৪জন বিডিআরের রক্ত লেগে আছে। শাপলা চত্ত্বরে এতিম ও আলেমদের খুনের রক্ত এদের হাতে লেগে রয়েছে। এরা মানুষের ভাল করতে জানেনা। জানে শুধু মানুষ খুন করতে।
দেশকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী লীগকে সরাতে হবে উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, দেশকে স্বাধীন- সার্বভৌম রাখতে হবে। আমরা দেশের মানুষের জন্য স্বাধীনতা এনেছি।
খালেদা জিয়া বলেন, এরা ব্যাংকের টাকা, হলমার্ক, শেয়ার মার্কেটের টাকা লুট করছে। এটা লুট-পাটের সরকার। প্রতিনিয়ত দেশের টাকা লুট করছে। এরা কুইক রেন্টালের নামে কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছে। এদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে।
তিনি বলেন, সরকার আরেক দফা গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। এতে সব কিছুর দাম বেড়ে যাবে জনগণের গলা কেটে এই টাকা নেয়া হবে। এজন্য আপনাদের প্রতিবাদ করতে হবে।
আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। তারা দেশে একদলীয় বাকশালী শাসন কায়েম করতে চায়। এর আগেও তারা রক্ষী বাহিনী গঠন করে দেশের মানুষের উপর নির্যাতন চালিয়েছিল, হাজার হাজার বিরোধী নেতাকর্মীদের হত্যা করেছিল। এটা তাদের পুরনো চরিত্র। এখনও দেশে প্রতিনিয়ত মানুষ খুন-গুম হচ্ছে। বিদেশীরা এদেশের মানবাধিকার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
রাজবাড়ীর উন্নয়ন প্রসঙ্গে বেগম খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগ গত পাঁচ বছর ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু রাজবাড়ীর কোন উন্নয়ন করেনি। পদ্মাসেতুর নামে লুটপাট চালিয়েছে। আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় এলে পদ্মা সেতু করা হবে। এছাড়াও রাজবাড়িতে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে।
কৃষি উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমান সরকার কৃষকদের দিকে খেয়ালই করে না। আপনারা দেখেছেন রাস্তায় আলু ফেলে চাষীরা কিভাবে প্রতিবাদ করেছে। অথচ এই সরকার তাদের দিকে নজর দেয়ার সময় পায় না। তারা নিজেদেরকে নিয়ে ব্যস্ত। আমরা ক্ষমতায় গেলে কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে সব ধরনের সহযোগিতা করবো। কৃষি উৎপাদন ব্যয় কমানো হবে। কৃষিতে ভর্তুকি দেয়া হবে।
ছাত্র ও যুবকদের উদ্দেশে খালেদা জিয়া বলেন, তোমাদেরকে জাগতে হবে। রক্ত দিয়ে আমরা এই দেশ স্বাধীন করেছি। সেই স্বাধীনতা রক্ষা করতে হবে। ক্যাম্পাসে লেখাপড়ার সুষ্ঠু পরিবেশ নাই। সেখানে নকলের রাজত্ব চলছে। আর ছাত্রলীগ প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে মানুষ মারছে। তিনি বলেন, আমরা ক্ষমতায় গেলে তরুণ ও যুবকদের জন্য কর্মসংস্থ্যানের ব্যবস্থা করব। যাতে তাদের ছাত্রলীগ যুবলীগের মতো সন্ত্রাস ও খুনোখুনি করতে না হয়।
দেশে মানুষের জান মালের কোন নিরাপত্তা নেই উল্লেখ করে বেগম খালেদা জিয়া বলেন, পুরো দেশেটাকে কারাগার বানানো হয়েছে। বিএনপি নেতাকর্মীদের নামে মামলা করা হচ্ছে। দেশে চলছে গ্রেফতারের বাণিজ্য। দেশে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই। মানুষ নির্ভয়ে চলতে পারছে না। ঘর থেকে ধরে নিয়ে গুম করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, আজকে আমাদের মা বোনরা পর্যন্ত নিরাপদে নেই। আমরা দেখেছি কিভাবে যৌথ বাহিনী তা-ব চালিয়েছে। মানুষকে নির্যাতন করে ঘরবাড়ি লুট করেছে। আমাদের কাছে সব নির্যাতনের তালিকা আছে। সময় মতো তা প্রকাশ করা হবে। তারা যদি জনগণের সরকার হতো তাহলে এভাবে নির্যাতন চালাতে পারতো না।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, সংসদে কেবল গালিগালাজ হচ্ছে। তথাকথিত সংসদে কোন বিরোধী দল নেই। এখানে শুধু বসে বসে জনগণের টাকা নষ্ট করা হচ্ছে। অবিলম্বে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিয়ে জনদাবি মেনে নিতে হবে। জনপ্রিয়তা থাকলে তা নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে প্রমাণ করুন।
সরকারের পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন উপজেলা নির্বাচনে কিভাবে সরকারি বাহিনী তা-ব চালিয়েছে। কিভাবে তারা ভোট কারচুপি করেছে। তবুও বিএনপি প্রার্থীরাই এগিয়ে আছে। আর নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে যে এদের কী হতো তা আল্লাহই ভালো জানেন।
বেগম খালেদা জিয়া বলেন, আওয়ামী লীগের চরিত্র বড়ই খারাপ। জনগণ নির্বাচন পত্যাখ্যান করেছে। বিশ্বও এ নির্বাচন গ্রহণ করেনি। ঠিক তখনি তারা সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছে। এসময় ঝিনাইদহের নির্যাতিত কৃষ্ণ গোপালের কথা তুলে ধরেন তিনি।
বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের কোন জায়গা নেই উল্লেখ করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, এদেশে জঙ্গির স্থান নেই। কোন জেএমবি, আল-কায়েদার স্থান এ দেশে হবে না। দেশে জঙ্গিরা কিভাবে পালায় তার জবাব স্ব-ঘোষিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেই দিতে হবে। অন্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেই সরকার এসব করে যাচ্ছে।
সমাবেশে বাধা দেয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সরকার মানুষকে এ সমাবেশে আসতে বাধা দিয়েছে। সমাবেশে আসতে পথে আটকে দিয়েছে। দেরিতে সমাবেশের অনুমতি দিয়েছে। এর মাধ্যমে সরকার দেখাতে চেয়েছিলো বিএনপির সমাবেশে মানুষের সমাগম কম। কিন্তু আপনারা সে বাধা উপেক্ষা করে তাদের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়েছেন।
দলগুছিয়ে সরকার পতনে আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে উল্লেখ করে খালেদা জিয়া বলেন, শীঘ্রই দল গুছিয়ে আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে। আপনাদেরকে এ জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। এবাররের আন্দোলনে এই অবৈধ সরকারকে বিদায় নিতে হবে। আমাদের আন্দোলন সফল হবে ইনশাআল্লাহ।
(জাস্ট নিউজ/ এ এইচ/এমকেএম/১৭০০ঘ.)
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন